ইসলাম এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে রাস্ট্রীয়ভাবে যুদ্ব ঘোষনা করেছে ফ্রান্স । প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রন।আমাদের প্রীয় মহানবী (স:) ব্যাংগাত্ত্বক কার্টুনের সমর্থন দিয়ে বলেন, এই রকম কার্টুন আমরা আরো ছাপাবো। এটা নাকি তাদের ফ্রিডম অফ স্পিছ , কথা বলার স্বাধীনতা ।
অন্য ধর্মকে আঘাত করে কথা বলা এটা তাদের অধিকার এটা তাদের স্বাধীনতা। মূলত তুরস্কের কাছে ফ্রান্সের ধবলধোলাইয়ের পর থেকে । আফ্রিকার দেশ, মালি ,সুদান, লিবিয়া,এবং ভূমধ্যসাগরে তেল গ্যাস নিয়ে এবং সর্বশেষ আজারবাইজান-আর্মেনিয়া যুদ্বে তুরস্কের কাছে একের পর এক পরাজিত হতে থাকে ফ্রান্স । প্রেসিডন্ট ম্যক্রন এক বক্তৃতায় বলেন, সারা বিশ্বে ইসলাম ক্রাইসেসে ( সংকটে ) আছে ? তার এই কথার তীব্র প্রতিবাদ করেন সেই দেশের মুসলিম ( NGO) এর প্রতিষ্ঠাতা ইদ্রিশ হামিদি ।ফলাফল ফ্রান্সের স্পেশাল ফোর্স পাটিয়ে তাহাকে এবং তার স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয় । গ্রেফতার করার সময় তাহাকে অসংখ্য নির্যাতন এবং স্ত্রীর বোরকা খুলে ফেলা হয় ।
সামুয়েল পেটি নামের একজন ইতিহাসের শিক্ষক তার ক্লাসে বিশ্ব নবী মোহাম্মদ (স:) এর ব্যাংগাত্ত্বক ছবি পর পর সাতদিন প্রদর্শন করে বিদ্রুপ করলে চেচনিয়ায় এক মুসলিম যুবক উত্তেজিত হয়ে সেই শিক্ষককে রাস্তায় একা পেয়ে গলা কেটে হত্যা করে ।পরে পুলিশ এসে সেই যুবককে গুলি করে শহীদ করে ।
এই ঘটনার পর থেকেই ফ্রান্সে মুসলমানদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযানে নামে ম্যাক্রন প্রশাসন । শিক্ষক হত্যার সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে এই পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বেশ কয়েকটি মসজিদ । আইফেল টাওয়ারেরে সামনেই দুই মুসলিম নারীকে চুরিঘাকাত করা হয়েছে। তাদের অবস্থা বেশ আশংকাজনক ।সারা ফ্রান্স জুড়ে রাস্ট্রীয়ভাবে মুসলিম বিদ্বেস উস্কে দেওয়া হয়েছে মুসলিমরা সেখানে বেশ নিরাপত্তাহীন আতংকে আছেন।
ফরাসী রাষ্ট্রপতির বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর নিন্দাকে সমর্থন ও উত্সাহিত করার কারনে মসজিদ আল হারাম শেখ সামি রায়স , ফরাসী পণ্য ও শৃঙ্খলা বয়কটের আহ্বান করেছেন ।