মানবাধিকারকর্মী ‘তুলি’ দেশজুড়ে পরিচিত একটি নাম । কাজ করছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন সহ বিভিন্ন সমাজ ও জনকল্যাণমুলক সংগঠনের সাথে।
অমর একুশে বইমেলায় মানবিক স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে লেখালেখি করে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। রোমান্টিক, বিনোদন ও জীবনধর্মী লেখালেখিতেও রয়েছে তার পদচারণা । অনেকটা শখের বশেই নাটকের স্ক্রিপ্ট লেখা শুরু করেছেন বেশ আগেই। নীরব এ গুণের ব্যপ্তি ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পরেছে মিডিয়ায় । নিজের লেখা গল্প অন্যজন যতোই ফুটিয়ে তুলুক তাতে আত্নতৃপ্ত হতে পারছিলেন না তুলি । শখ থেকেই এখন অভিনয় এবং চিত্রনাট্য নির্দেশনা তার পেশায় পরিণত হয়ে যাচ্ছে অবলীলায় তা বলা যায়। তার পরিচালনায় এখন কাজ চলছে ভ্রমণবিষয়ক আন্তর্জাতিক মানের প্রামাণ্যচিত্র “পিয়াসী “।
উক্ত শো’টি তিনি নিজেই পরিচালনা এবং সঞ্চালনা করেছেন। এতে বাংলা’র প্রকৃত ভ্রমণ এবং পর্যটন পিয়াসী করে তোলা হবে দর্শকদের। দেশের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খ্যাতনামা চ্যানেল এবং প্রডাকশন হাউজ এর পৃষ্ঠপোষকতায় আছে। এছাড়াও বেশ কিছু সিংগেল নাটক ,ওয়েবসিরিজ নির্মাণ এবং পরিচালনার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। বর্তমানে “ছোঁয়া, বাবার স্বপ্ন, লেডি ডন, লেডি মাস্তান, ভূইঁয়া বাড়ির পোলা, ঢাকাইয়া পোলা” সহ বেশ কিছু নাটক নির্মাণের কাজ চলছে । পাশাপাশি চলচ্চিত্রে ও অভিনয় করছেন একজন আইনজীবির ভূমিকায়।
সাহসী এই মহিলা পরিচালকের হাত ধরে আমাদের মিডিয়া অঙ্গনে পরিবর্তন এবং নূতনধারার কাজ দর্শকরা দেখতে পাবে বলে সমালোচকদের মুখে গুঞ্জন রয়েছে। নরসিংদী জেলার তরুণ শিল্পীদের নিয়ে কাজ করতে চান “তুলি”। সুন্দর এবং সমৃদ্ধ বিনোদনের প্রত্যাশায় তুলি’র জন্য ভক্তকূলের শুভকামনা রইলো।