মস্কোয় দশ ঘন্টা আলোচনার পর আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতির বিষয়ে একটা সমঝোতা করেছে
গত দু সপ্তাহ ধরে বিতর্কিত নাগর্নো কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে যে যুদ্ধ হয়ে গেল।
এবারের লড়াইয়ে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ড্রোন – বিশেষ করে তুরস্কের তৈরি ড্রোন দিয়ে চালানো হামলা।
এবারের লড়াই, শুরু হয়েছিল ২৭শে সেপ্টেম্বর, তার তীব্রতা বুঝিয়ে দিয়েছে নাগোর্নো-কারাবাখে আর্মেনীয় লক্ষ্যবস্তুর ওপর আজেরি ড্রোন হামলার ভিডিও ফুটেজ।
এ বারের লড়াইয়ের জন্য আজারবাইজানের হাতে এসেছিল তুরস্কের বেয়ারআকতার ড্রোন।
আজেরি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পর্যবেক্ষণ ড্রোন থেকে তোলা এলাকার ছবি বিতরণ করেছে, যেখানে লক্ষ্যবস্তুর অবস্থান চিহ্নিত করা হয়েছিল এবং সেখানে চালকবিহীন ‘কামিকাযি’ কায়দার বিমানের ভিডিও দেয়া হয়েছিল। কামিকাযি হল একধরনের আত্মঘাতী বিমান- যেগুলো বিস্ফোরক অস্ত্রে সজ্জিত থাকে এবং লক্ষ্যবস্তুর ওপর আঘাত করে নিজেই বিস্ফোরিত হয়ে যায়।
সম্প্রতি দুটি দেশই তাদের অস্ত্রের সম্ভার বাড়িয়েছে। এর মধ্যে আজারবাইজান অস্ত্র সংগ্রহ করেছে আর্মেনিয়ার চেয়ে বেশি এবং আজেরিরা ড্রোন প্রযুক্তির দিকে বেশি ঝুঁকেছে।